২০ নভেম্বর ২০২৩ইং তারিখে দৈনিক আজকের বসুন্ধরা ও দৈনিক গণতদন্ত পত্রিকার অনলাইনে ‘‘সিরাজগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মহিবুল্লাহর প্রতারণার বানিজ্য রমরমা‘‘ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে যাহা বলা হয়েছে তাহা আদৌ সত্য নহে। প্রকাশিত সংবাদে সিরাজগঞ্জ কালিয়া কান্দা কবরস্থান তাফিজুল কোরআন মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মহিবুল্লাহর হাতে একের পর এক প্রতারণার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ক্ষমতার অপব্যহার করেই এমন প্রতারণা বানিজ্য করে যাচ্ছেন। কিন্তু সংবাদে কাকে প্রতারিত করা হয়েছে তাহা উল্লেখ করা হয়নি।
সংবাদে একটি মামলা উল্লেখ করে বলা হয়েছে সিরাজগঞ্জ কালিয়া হরিপুর গ্রামের মোঃ হাতেম আলী (৩৯) এর কাছ থেকে জমিজমা সংক্রান্ত মামলা করিয়ে সঠিক বিচার পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে তিন দফায় ১৯ হাজার টাকা প্রতারণা করে হাতিয়ে নেয়। কিন্তু হাতেম আলী কোন বিষয়ে আমার কাছে আসেনি। ৭জন ব্যক্তি সাংবাদিকদের পরিচয় দিয়ে আমার কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা চাঁদা করে। চাঁদার টাকা না দেওয়াতে কিছু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অনলাইনে পত্রিকায় বানোয়াট, মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে। আমার ছবি ব্যবহার করে বিভিন্ন বানোয়াট, কাল্পনিক তথ্য দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে লেখালেখির কারণে আমি সিরাজগঞ্জ সদর থানায় ৩জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৪ অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামী করে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছি। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের লেখালেখির স্কিন শর্ট দিয়ে রেখেছি। ফেসবুক থেকে আমার ছবি ও আমার নামে বানোয়াট মিথ্যা, কাল্পনিক লেখা রিমুভ না করলে ডিজিটাল নিরাপত্তার আইনে মামলা দায়ের করব।
মুফতি মুহিবুল্লাহ
সভাপতি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
সিরাজগঞ্জ জেলা শাখা।