সামিউল হক শামীম,তাড়াশ প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। একসময়ে নদীনালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় ও প্রাকৃতিক জলাশয়ে প্রচুর পরিমাণে দেশি মাছ পাওয়া যেত। তখন আমাদের বলা হতো মাছে-ভাতে বাঙালি। বর্তমানে প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট নানা কারণে আমাদের নদীনালা, খাল-বিল ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।এক সময়ের খরস্রোতা নদী এখন বিলুপ্তির পথে। মাছও পাওয়া যায় না একেবারেই।
এ কারণেই হয়তো মাছে-ভাতে বাঙালি কথাটা ভুলতে বসেছে নতুন প্রজন্ম। তাদের অনেকে মাছের নামই জানে না। প্রাকৃতিক জলাশয় কমে যাওয়ায় অনেক দেশীয় প্রজাতির মাছ এখন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
এসব বিষয় মাথায় রেখে সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে বিভিন্ন প্রজাতির কার্প দেশীয় মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়।
আজ (২১আগষ্ট সোমবার) সকালে চলনবিলের মাগুরা অংশে ২০২২/২৩অর্থ বছরের রাজস্ব বাজেটে আওতায় চলনবিলের প্লাবন ভূমিতে ৪শ কেজি পোনা মাছ অবমুক্ত করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগের সিনিয়র সহকারী পরিচালক সরদার মোঃ মহি উদ্দিন, সহকারী পরিচালক ( রাজস্ব) আরিফুল ইসলাম, মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক অর্থ ও পরিকল্পনা মোঃ সাহেদ আলী, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শাহিনুর ইসলাম,তাড়াশ উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মোঃ মেজবাউল করিম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মনিরুজ্জামান মনি, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রভাষক মর্জিনা ইসলাম।
নিমগাছি মৎস্য চাষ প্রকল্পের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা ড, হাফিজুর রহমান,তাড়াশ পৌরসভার মেয়র আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মশগুল আজাদ, অধ্যক্ষ আবু সাঈদ, মাগুরা বিনোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান ম্যাগনেট, তাড়াশ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শামিউল হক শামীম সহ আরো অনেক।#
Leave a Reply